1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

জিএসপি প্লাস সুবিধা ইইউর রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৭০৪ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: বাংলাদেশকে জিএসপি প্লাস সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। জিএসপি প্লাস সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের শ্রম অধিকার, কারখানার নিরাপত্তা, শিশুশ্রম ও সুশাসন বিষয়ে ইইউয়ের প্রশ্ন রয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।

আজ বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে চট্টগ্রাম-১১ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

জিএসপি প্লাস সুবিধার বিষয়ে এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কাছে জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশ এলডিসি হিসেবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে ডিউটি ফ্রি-কোটা ফ্রি বাজার সুবিধা পাচ্ছে। ২০২৬ সালে বাংলাদেশ চূড়ান্তভাবে স্বল্পোন্নত দেশ হতে উত্তরণ ঘটলে বর্তমান জিএসপি আইন অনুযায়ী তিন বছর ট্রানজিশন টাইম পাওয়ার কথা রয়েছে। ২০২৯ এর পর ইইউতে বাংলাদেশের শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা অব্যাহত রাখতে নিবিড় যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।

মন্ত্রী জানান, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের চাহিদা অনুযায়ী ‘ন্যাশনাল অ্যাকশন প্ল্যান ফর দ্য লেবার সেক্টর’ প্রণয়ন করে পাঠানো হয়েছে। জিএসপি প্লাসের শর্ত পূরণে ‘মিনিমাম এজ কনভেনশন, ১৯৭৩ (সি১৩৮)’ স্বাক্ষরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইইউয়ের বাংলাদেশের শ্রম অধিকার, কারখানার নিরাপত্তা, শিশুশ্রম ও সুশাসনবিষয়ক বিভিন্ন জিজ্ঞাসা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এসব জিজ্ঞাসার সন্তোষজনক জবাব দেওয়ার চেষ্টা করছে।

তিনি বলেন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বাংলাদেশকে জিএসপি প্লাস সুবিধা দেবে কি-না তা তাদের রাজনৈতিক বিবেচনার ওপর নির্ভরশীল। এ ছাড়া ভবিষ্যতে ইইউ নতুন করে জিএসপি রেগুলেশন প্রণয়ন করছে। ওই রেগুলেশনের আওতায় বাংলাদেশ যাতে জিএসপি প্লাস সুবিধা পায় তার জন্য সরকার কাজ করছে।

নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি পণ্য রফতানি করে। গত ২০২০-২১ অর্থবছরে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে ১৭ হাজার ৪৬৪ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ছয় হাজার ৯৭৪ দশমিক শূন্য ১ মিলিয়ন মার্কি ডলারের পণ্য রফতানি করেছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ চীন থেকে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে। ২০২০-২১ অর্থবছরে চীন থেকে ১১ হাজার ৮৩০ দশমিক ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..